৩০০ আসনে ইসলামী আন্দোলনের মনোনয়ন প্রার্থী যারা

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, ওলামায়ে কেরামগণ হলেন জাতির জাগ্রত বিবেক। তাদেরকে স্বাতন্ত্রতা বজায় রেখে কাজ করতেত হবে এবং ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠায় ওলামাদের ভুমিকা বেশি থাকতে হবে। ওলামায়ে কেরাম প্রশ্নবিদ্য হলে পুরো জাতি প্রশ্নবিদ্য হয়ে যায়। তাই তাদেরকে ভেবে চিন্তে কদম ফেলতে হয়। কোন আল্লাহ বিরোধী শক্তি যেন ব্যবহার করতে না পারে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। নির্বাচনকে সামনে রেখে অনাকাঙ্খিত বিভিন্ন ঘটনার অবতারণা হয়েছে। বিভিন্ন ইসলামবিরোধী শক্তিগুলো কৌশলে ইসলামপন্থিদের ব্যবহার করতে চায়। ব্যবহার হতে হবে কেবল ইসলাম প্রতিষ্ঠার জন্য। ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠায় ওলামায়ে কেরাম ঐক্যবব্ধ হলে কোন শক্তিই টিকতে পারবে না। যা বিগত দিনগুলোতে প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু ওলামায়ে কেরামের দ্বিধাবিভক্তির কারণে ইসলামবিরোধী শক্তিগুলো ফায়দা নিচ্ছে।
আজ বরিশালের চরমোনাইতে দেশবিদেশের বিভিন্ন ওলামায়ে কেরামের সাথে একান্ত আলাপকালে তিনি একথাগুলো বলেন। তিনি ওলামায়ে কেরামগণকে বলেন, ইসলাম রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে না এগুতে পারলে এদেশে ইসলাম কখনো প্রতিষ্ঠা হবে না। এখনও সময় আছে ইসলামবিরোধী শক্তিগুলোর সংশ্রব ত্যাগ করে ঐক্যবদ্ধ হলে বেশিদিন সময় লাগবে না। সকল শক্তি আপনাদের পিছু ছুটবে। পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, ইসলাম প্রতিষ্ঠার মূল কাজ ওলামায়ে কেরামের। এটা ভুলে গেলে চলবে না। কেননা যতদিন ওলামায়ে কেরাম নববী আদর্শে উজ্জীবিত ছিলো ততদিন পৃথিবীর তাবৎ শক্তিগুলো তাদের পদচম্বন করেছিলো। এখনও দুনিয়ার মোহ ত্রাগ করে নববী আদর্শ বাস্তবায়নে অগ্রসর হলে পৃথিবীর কোন শক্তি তাদেরকে দমাতে পারবে না।
এদিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল সম্পন্ন করেছেন স্ব স্ব আসনের প্রার্থীগণ। তাদের তালিকা নি¤œরূপ : রংপুর বিভাগে ৩৩টি আসনের প্রার্থীরা হলেন- পঞ্চগড়-১ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, পঞ্চগড়-২ কামরুল হাছান, ঠাকুরগাঁও-১ আবদুল জব্বার, ঠাকুরগাঁও-২ রেজাউল করীম, ঠাকুরগাঁও-৩ নাজিম উদ্দিন, দিনাজপুর-১ আশরাফুল আলম, দিনাজপুর-২ হাবিবুর রহমান, দিনাজপুর-৩ মো. খায়রুজ্জামান, দিনাজপুর-৪ আমিনুল ইসলাম, দিনাজপুর-৫ মতিউর রহমান, দিনাজপুর-৬ নুর আলম সিদ্দিকী। নীলফামারী-১ সাইফুল ইসলাম, নীলফামারী-২ জহুরুল ইসলাম, নীলফামারী-৩ আমজাদ হোসেন সরকার, নীলফামারী-৪ শহিদুল ইসলাম, লালমনিরহাট-১ হাবিবুরর রহমান, লালমনিরহাট-২ ইব্রাহীম হোসেন খান, লালমনিরহাট-৩ মোকছেদুল ইসলাম, রংপুর-১ মোকতার হোসেন, রংপুর-২ আশরাফ আলী, রংপুর-৩ আমিরুজ্জামান পিয়াল, রংপুর-৪ মো. বদিউজ্জামান, রংপুর-৫ শফিউল আলম, রংপুর-৬ (পীরগঞ্জ) বেলাল হোসেন। কুড়িগ্রাম-১ আবদুর রহমান প্রধান, কুড়িগ্রাম-২ মোকছেদুর রহমান, কুড়িগ্রাম-৩ গোলাম মোস্তফা, কুড়িগ্রাম-৪ আনছার উদ্দিন, গাইবান্ধা-১ আশরাফুল ইসলাম, গাইবান্ধা-২ মো. আল আমীন, গাইবান্ধা-৩ হানিফ দেওয়ান, গাইবান্ধা-৪ সৈয়দ তৌহিদুল ইসলাম, গাইবান্ধা-৫ আবদুর রাজ্জাক।
রাজশাহী বিভাগে আসন সংখ্যা ৩৯টি। প্রার্থীরা হচ্ছেন জয়পুরহাট-১ জহুরুল ইসলাম, জয়পুরহাট-২ আবদুল বাকী, বগুড়া-১ শফিকুর রহমান সবুজ, বগুড়া-২ জামাল উদ্দিন, বগুড়া-৩ শাহজাহান আলী তালুকদার, বগুড়া-৪ ইদ্রিস আলী, বগুড়া-৫ মীর মো. মাহমুদুর রহমান, বগুড়া-৬ আবু নুমান মো. মামুনুর রশিদ, বগুড়া-৭ শফিকুল ইসলাম শফিক। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ (শিবগঞ্জ) মনিরুল রহমান মনিউর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ ডাঃ মোঃ ইব্রাহিম খলিল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আবদুল কাদের, নওগাঁ-১ মোস্তাফিজুর রহমান, নওগাঁ-২ আনিসুর রহমান, নওগাঁ-৩ মাওলানা সেকেন্দার, নওগাঁ-৪ শফিকুল ইসলাম, নওগাঁ-৫ আশরাফুল ইসলাম, নওগাঁ-৬ শাহজাহান আলী প্রামাণিক, রাজশাহী-১ আরিফুল ইসলাম, রাজশাহী-২ ফয়সাল হোসেন মনি, রাজশাহী-৩ ওসমান গনী, রাজশাহী-৪ আবদুর রশিদ, রাজশাহী-৫ রুহুল আমিন, রাজশাহী-৬ আব্দুস সালাম সুরুজ। নাটোর-১ মো. খালেকুজ্জামান, নাটোর-২ আমেল খান চৌধুরী, নাটোর-৩ শাহ মোস্তফা ওয়ালি উল্লাহ, নাটোর-৪ বদরুল আমিন, সিরাজগঞ্জ-১ আল আমীন সিরাজী, সিরাজগঞ্জ-২ মোহাম্মাদ মুহিববল্লাহ, সিরাজগঞ্জ-৩ গাজী মো. আয়নুল হক, সিরাজগঞ্জ-৪ আবদুর রহমান, সিরাজগঞ্জ-৫ লোকমান হোসেন, সিরাজগঞ্জ-৬ মেছবাহ উদ্দীন, পাবনা-১ আবদুল মতিন, পাবনা-২ ইউনুছ আলী হেলাল, পাবনা-৩ আবদুল মুত্তালিব, পাবনা-৪ আবদুল জলিল, পাবনা-৫ আরিফ বিল্লাহ।
খুলনা বিভাগে আসন সংখ্যা ৩৬টি। প্রার্থীরা হলেন- মেহেরপুর-১ আবুল কালাম কাছেমী, মেহেরপুর-২ আবদুল কাদের, কুষ্টিয়া-১ নাজমুল হুদা, কুষ্টিয়া-২ মোজাম্মেল হক, কুষ্টিয়া-৩ আমিনুল ইসলাম, কুষ্টিয়া-৪ এনামুল হক, চুয়াডাঙ্গা-১ জহুরুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা-২ মোহাম্মাদ হাসানুজ্জামান, ঝিনাইদহ-১ রায়হান উদ্দীন, ঝিনাইদহ-২ ফখরুল ইসলাম, ঝিনাইদহ-৩ সরোয়ার হোসেন, ঝিনাইদহ-৪ মমতাজুল রহমান। যশোর-১ বকতিয়ার রহমান, যশোর-২ আসাদুজ্জামান, যশোর-৩ মফিজুল আলম খোকা, যশোর-৪ নাজমুল হুদা, যশোর-৫ ইবাদুল ইসলাম খালাসী, যশোর-৬ আবু ইউসুফ বিশ্বাস, মাগুরা-১ নাজিরুল ইসলাম, মাগুরা-২ মোস্তফা কামাল, নড়াইল-১ খবির উদ্দিন, নড়াইল-২ এসএম নাসির উদ্দীন, বাগেরহাট-১ লিয়াকত আলী শেখ, বাগেরহাট-২ ইদ্রিস আলী মির্জা, বাগেরহাট-৩ শাহজালাল সিরাজী, বাগেরহাট-৪ আবদুল মজিদ হাওলাদার। খুলনা-১ আবু সাঈদ, খুলনা-২ আবদুল আউয়াল, খুলনা-৩ মুজাম্মিল হক, খুলনা-৪ ইউনুছ আহমাদ, খুলনা-৫ আবু সাঈদ, খুলনা-৬ আবদুল আউয়াল, সাতক্ষীরা-১ মুজাম্মিল হক, সাতক্ষীরা-২ রবিউল ইসলাম, সাতক্ষীরা-৩ ইসহাক আলী সরকার, সাতক্ষীরা-৪ আবদুল করীম।
বরিশাল বিভাগে আসন সংখ্যা ২১টি। প্রার্থীরা হলেন- বরগুনা-১ মাহমুদুল হাসান ওয়ালীউল্লাহ, বরগুনা-২ গোলাম সরোয়ার হিরু, পটুয়াখালী-১ আলতাফুর রহমান, পটুয়াখালী-২ নজরুল ইসলাম, পটুয়াখালী-৩ কামাল হোসেন খান, পটুয়াখালী-৪ হাবিবুর রহমান, ভোলা-১ ইয়াসিন নবীপুরী, ভোলা-২ ওবায়দুর রহমান, ভোলা-৩ মো. মোছলেউদ্দিন, ভোলা-৪ মো. মহিবুল্যাহ। বরিশাল-১ মেহেদী হাসান রাসেল, বরিশাল-২ নেছার উদ্দিন, বরিশাল-৩ সিরাজুল ইসলাম, বরিশাল-৪ সৈয়দ মো. নুরুল করীম, বরিশাল-৫ সৈয়দ মোহাম্মাদ ফয়জুল করীম, বরিশাল-৬ নুরুল ইসলাম আল আমিন, ঝালকাঠি-১ নুরুল হুদা ফয়েজী, ঝালকাঠি-২ সৈয়দ মো. ফয়জুল করীম, পিরোজপুর-১ মাসুম বিল্লাহ, পিরোজপুর-২ আবুল কালাম আজাদ, পিরোজপুর-৩ ছগীর হোসেন।
ঢাকা বিভাগে আসন সংখ্যা ৯৪টি। প্রার্থীরা হচ্ছেন- টাঙ্গাইল-১ আশরাফ আলী, টাঙ্গাইল-২ এসএম শামসুর রহমান, টাঙ্গাইল-৩ রেজাউল করিম, টাঙ্গাইল-৪ আমিনুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৫ খন্দকার ছানোয়ার হোসেন, টাঙ্গাইল-৬ আঁখিনুর মিয়া, টাঙ্গাইল-৭ রমজান আলী, টাঙ্গাইল-৮ আবদুল লতিফ, জামালপুর-১ আবদুল মজিদ, জামালপুর-২ আবদুল ওয়াহাব, জামালপুর-৩ বোরহান উদ্দিন, জামালপুর-৪ আলী আকবর সিদ্দিকী, জামালপুর-৫ সৈয়দ ইউনুছ আহাম্মদ। শেরপুর-১ মতিউর রহমান, শেরপুর-২ নূরুল ইসলাম, শেরপুর-৩ আবদুস সাত্তার, ময়মনসিংহ-১ হুমায়ুন মো. আবদুল্লাহ আল হাদী, ময়মনসিংহ-২ গোলাম মওলা ভুঁইয়া, ময়মনসিংহ-৩ আইয়ুব আলী নুরানী, ময়মনসিংহ-৪ নাছির উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৫ মো. সুরুজ্জামান, ময়মনসিংহ-৬ নূরুল আলম সিদ্দিকী, ময়মনসিংহ-৭ আজিজুল হক, ময়মনসিংহ-৮ আনাস জাওহারী, ময়মনসিংহ-৯ সাইদুর রহমান, ময়মনসিংহ-১০ মোঃ জয়নুল আবেদীন, ময়মনসিংহ-১১ আমান উল্লাহ সরকার, নেত্রকোনা-১ মামুনুর রশিদ রব্বানী, নেত্রকোনা-২ খোরশেদ আলী, নেত্রকোনা-৩ জাকির হোসেন, নেত্রকোনা-৪ আনোয়ার হুসাইন খান সোহেল, নেত্রকোনা-৫ শামিম হোসেন। কিশোরগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আজমী, কিশোরগঞ্জ-২ সালাহ উদ্দিন রুবেল, কিশোরগঞ্জ-৩ আলমগীর হোসাইন, কিশোরগঞ্জ-৪ মাওলানা আহসান উল্লাহ, কিশোরগঞ্জ-৫ মুহাম্মদ ইব্রাহীম, কিশোরগঞ্জ-৬ মুসা খান, মানিকগঞ্জ-১ খোরশেদ আলম, মানিকগঞ্জ-২ মোহাম্মদ আলী, মানিকগঞ্জ-৩ মাহমুদুল মোস্তফা, মুন্সীগঞ্জ-১ কেএম আতিকুর রহমান, মুন্সীগঞ্জ-২ মুনসুর আহমাদ মুসা, মুন্সীগঞ্জ-৩ রুহুল আমীন ভূঁইয়া। ঢাকা-১ কামাল হোসেন, ঢাকা-২ জহিরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ সুলতান আহম্মেদ খান, ঢাকা-৪ সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, ঢাকা-৫ আলতাফ হোসেন, ঢাকা-৬ মানোয়ার খাঁন, ঢাকা-৭ আবদুর রহমান, ঢাকা-৮ আবুল কাসেম, ঢাকা-৯ অ্যাডভোকেট মানিক, ঢাকা-১০ আবদুল আউয়াল, ঢাকা-১১ আমিনুল ইসলাম, ঢাকা-১২ শওকাত আলী, ঢাকা-১৩ মুরাদ হোসেন, ঢাকা-১৪ আবু ইউসুফ, ঢাকা-১৫ মুফতি হেমায়েতউল্লাহ, ঢাকা-১৬ ছিদ্দিকুর রহমান, ঢাকা-১৭ আমিনুল হক তালুকদার, ঢাকা-১৮ আনোয়ার হোসেন, ঢাকা-১৯ ফারুক খান, ঢাকা-২০ আবদুল মান্নান। গাজীপুর-১ মুফতি আবুল বাশার, গাজীপুর-২ মো. হারুন অর রশিদ, গাজীপুর-৩ মাওলানা রহমতল্লাহ, গাজীপুর-৪ নুরুল ইসলাম সরকার, গাজীপুর-৫ গাজী আতাউর রহমান, নরসিংদী-১ আশরাফ হোসেন ভূঞা, নরসিংদী-২ আরিফুল ইসলাম, নরসিংদী-৩ ওয়ায়েজ হোসেন ভুঁইয়া, নরসিংদী-৪ মজিবুর রহমান, নরসিংদী-৫ গোলাম সারওয়ার ফরিদী, নারায়ণগঞ্জ-১ মুফতি ইমদাদুল হক কাসেমী, নারায়ণগঞ্জ-২ নাছির উদ্দিন, নারায়ণগঞ্জ-৩ ছানাউল্লাহ নূরী, নারায়ণগঞ্জ-৪ শফিকুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-৫ আবুল কালাম মুন্সী। রাজবাড়ী-১ জাহাঙ্গীর আলম খান, রাজবাড়ী-২ নুর মোহাম্মাদ, ফরিদপুর-১ ওয়ালিউর রহমান রাসেল, ফরিদপুর-২ খাঁন মো. সারওয়ার, ফরিদপুর-৩ এমএম নুরুল ইসলাম, ফরিদপুর-৪ আবদুল হামিদ মাস্টার, গোপালগঞ্জ-১ মিজানুর রহমান, গোপালগঞ্জ-২ তসলিম শিকদার, গোপালগঞ্জ-৩ শেখ মোহাম্মদ মারুফ, মাদারীপুর-১ আবু জাফর, মাদারীপুর-২ লোকমান হোসাইন জাফরী, মাদারীপুর-৩ সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, শরীয়তপুর-১ তোফায়েল আহমদ কাসেমী, শরীয়তপুর-২ শওকত আলী, শরীয়তপুর-৩ আবু হানিফ।
সিলেট বিভাগ আসন সংখ্যা ১৯টি। প্রার্থীরা হলেন- সুনামগঞ্জ-১ ফখর উদ্দিন, সুনামগঞ্জ-২ আবদুল হাই আল হাদী, সুনামগঞ্জ-৩ মুহিব্বুল হক আজাদ, সুনামগঞ্জ-৪ তানভির আহমদ তাসলিম, সুনামগঞ্জ-৫ হুসাইন আল হারুন, সিলেট-১ রেদওয়ানুল হক্ব চৌধুরী রাজু, সিলেট-২ আমীর উদ্দিন, সিলেট-৩ এমএ মতিন বাদশা, সিলেট-৪ জিল্লুর রহমান, সিলেট-৫ নূরুল আমীন, সিলেট-৬ মুহাম্মদ আজমল হেসেন। মৌলভীবাজার-১ গিয়াস উদ্দিন, মৌলভীবাজার-২ মতিউর রহমান, মৌলভীবাজার-৩ মুহাম্মদ আসলাম, মৌলভীবাজার-৪ সালাহ উদ্দিন, হবিগঞ্জ-১ আবদুল হান্নান, হবিগঞ্জ-২ আবুল জামাল মাসউদ হাসান, হবিগঞ্জ-৩ মহিব উদ্দিন আহমদ সোহেল, হবিগঞ্জ-৪ শেখ শামসুল আলম।
চট্টগ্রাম বিভাগে আসন সংখ্যা ৫৮টি। প্রার্থীরা হলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ হোসাইন আহম্মদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ জাকির হোসেন মৃধা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ সৈয়দ আনোয়ার আহাম্মাদ লিটন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ জসিম উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ উসমান গণি রাসেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ মো. রেজুয়ান ইসলাম খান। কুমিল্লা-১ বশির আহম্মেদ, কুমিল্লা-২ আশরাফুল আলম, কুমিল্লা-৩ আহমাদ আবদুল কাইয়ুম, কুমিল্লা-৪ ডা. মহসিন আলম, কুমিল্লা-৫ রাশেদুল ইসলাম রহমতপুরী, কুমিল্লা-৬ মো. তৈয়্যব, কুমিল্লা-৭ আবুল কালাম কাশেমী, কুমিল্লা-৮ একেএম মিজানুর রহমান ফারুকী, কুমিল্লা-৯ সেলিম মাহমুদ, কুমিল্লা-১০ সৈয়দ মোহাম্মাদ জামাল উদ্দীন, কুমিল্লা-১১ কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, চাঁদপুর-১ যোবায়ের আহম্মদ, চাঁদপুর-২ আফসার উদ্দিন, চাঁদপুর-৩ জয়নুল আবেদীন শেখ, চাঁদপুর-৪ মকবুল হোসাইন, চাঁদপুর-৫ শাহাদাত হোসেন প্রধানিয়া, ফেনী-১ কাজী গোলাম কিবরিয়া, ফেনী-২ নুরুল করিম বেলালী, ফেনী-৩ আর রাজ্জাক। নোয়াখালী-১ একেএম এরফান খান, নোয়াখালী-২ খলিলুর রহমান, নোয়াখালী-৩ নজীর আহমদ, নোয়াখালী-৪ আবদুল হান্নান, নোয়াখালী-৫ আবু নাছের, নোয়াখালী-৬ সফিউল্যাহ আল মুস্তফা, লক্ষ্মীপুর-১ রফিকুল ইসলাম, লক্ষ্মীপুর-২ শাহজাহান পাটওয়ারী, লক্ষ্মীপুর-৩ মো. ইব্রাহিম, লক্ষ্মীপুর-৪ খালেদ সাইফুল্লাহ, চট্টগ্রাম-১ মো. সামসুদ্দিন, চট্টগ্রাম-২ আতিকুল্লাহ বাবুনগরী, চট্টগ্রাম-৩ মানছুর হক জিহাদী, চট্টগ্রাম-৪ শামসুল আলম হাসেম, চট্টগ্রাম-৫ রফিকুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-৬ আবদুল আলী কারিমী, চট্টগ্রাম-৭ আবদুল্লাহ আল হারুন, চট্টগ্রাম-৮ ফরিদ খান, চট্টগ্রাম-৯ শেখ আমজাদ হোসেন, চট্টগ্রাম-১০ জান্নাতুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-১১ লোকমান হোসেন সওদাগর, চট্টগ্রাম-১২ ড. বেলাল নুর আজিজী, চট্টগ্রাম-১৩ এরফানুল হক চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১৪ মুফতি দেলওয়ার হোসাইন সাকি, চট্টগ্রাম-১৫ মাওলানা নুরুল আলম তালুকদার, চট্টগ্রাম-১৬ ফরিদ আহমদ আনছারী। কক্সবাজার-১ আলী আছগর, কক্সবাজার-২ জসিম উদ্দিন নদভী, কক্সবাজার-৩ মোহাম্মাদ আমিন, কক্সবাজার-৪ মোহাম্মদ শোয়াইব, খাগড়াছড়িতে আবদুল জব্বার গাজী, রাঙ্গামাটিতে জসিম উদ্দিন ও বান্দরবানে শওকাতুল ইসলাম।
বার্তাপ্রেরক – আহমদ আবদুল কাইয়ূম – প্রচার সম্পাদক।